কক্সবাজারে দুই বিমানের মুখোমুখি সংঘর্ষ
কক্সবাজারের মহেশখালীতে বিমান বাহিনীর দু’টি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। একটি বিধ্বস্ত হয়েছে মাইজপাড়ায়, অন্যটি পুটিবিলা এলাকায়। দুই প্রশিক্ষণ বিমানের চার পাইলটকে নিরাপদে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে ।
আবু কায়ছার নামের এক প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, একটি বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার আগে এর একটি অংশ ঘটনাস্থল থেকে এক কিলোমিটার দূরে লম্বাঘোনা বাজারের কাছে খসে পড়ে। তারা ভাঙা অংশ ঠিকমতো দেখার আগেই বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার শব্দ পান।
মহেশখালীর গোরকঘাটা এলাকার বাসিন্দা আবুল কালাম বলেন, ‘সন্ধ্যার পরই আমরা বিকট একটি শব্দ শুনতে পাই। এর পরপরই পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান সরওয়ার আজমের বাড়ির পেছনে খালি জায়গায় আগুন জ্বলে উঠতে দেখা যায়। আগুন দেখে ও শব্দ শুনে বিপুল সংখ্যক মানুষ সেখানে ভিড় করেন। ফায়ার সার্ভিসের মহেশখালী ইউনিটের সদস্যরাও দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন।
এদিকে, দুর্ঘটনার পরপরই দুই বিমানে থাকা চার জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তাদের মধ্যে তিন জনকে চট্টগ্রামে সামরিক হাসপাতাল ও আরেকজনকে রামুতে সেনাবাহিনীর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। জানা গেছে, বিধ্বস্ত বিমান দু’টির একটিতে ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন শরীফ ও স্কোয়াড্রন লিডার মনির। অন্যটিতে ছিলেন উইং কমান্ডার আজিম ও রাজীব। চার পাইলট বুধবার সন্ধ্যা ৫টা ৫৬ মিনিটে প্রশিক্ষণ বিমান দু’টি নিয়ে উড্ডয়ন করেন। ৫০ মিনিট পর কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়।
বিমান দুর্ঘটনার পর থেকে ঘটনাস্থলে উৎসুক জনতা ভিড় জমাচ্ছে। ধ্বংসস্তূপে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে পুলিশ। বিমান বাহিনীর একটি দলও ঘটনাস্থলে অবস্থান করছে।
আবু কায়ছার নামের এক প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, একটি বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার আগে এর একটি অংশ ঘটনাস্থল থেকে এক কিলোমিটার দূরে লম্বাঘোনা বাজারের কাছে খসে পড়ে। তারা ভাঙা অংশ ঠিকমতো দেখার আগেই বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার শব্দ পান।
মহেশখালীর গোরকঘাটা এলাকার বাসিন্দা আবুল কালাম বলেন, ‘সন্ধ্যার পরই আমরা বিকট একটি শব্দ শুনতে পাই। এর পরপরই পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান সরওয়ার আজমের বাড়ির পেছনে খালি জায়গায় আগুন জ্বলে উঠতে দেখা যায়। আগুন দেখে ও শব্দ শুনে বিপুল সংখ্যক মানুষ সেখানে ভিড় করেন। ফায়ার সার্ভিসের মহেশখালী ইউনিটের সদস্যরাও দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন।
এদিকে, দুর্ঘটনার পরপরই দুই বিমানে থাকা চার জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তাদের মধ্যে তিন জনকে চট্টগ্রামে সামরিক হাসপাতাল ও আরেকজনকে রামুতে সেনাবাহিনীর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। জানা গেছে, বিধ্বস্ত বিমান দু’টির একটিতে ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন শরীফ ও স্কোয়াড্রন লিডার মনির। অন্যটিতে ছিলেন উইং কমান্ডার আজিম ও রাজীব। চার পাইলট বুধবার সন্ধ্যা ৫টা ৫৬ মিনিটে প্রশিক্ষণ বিমান দু’টি নিয়ে উড্ডয়ন করেন। ৫০ মিনিট পর কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়।
বিমান দুর্ঘটনার পর থেকে ঘটনাস্থলে উৎসুক জনতা ভিড় জমাচ্ছে। ধ্বংসস্তূপে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে পুলিশ। বিমান বাহিনীর একটি দলও ঘটনাস্থলে অবস্থান করছে।
No comments